||উপজেলা প্রতিবেদক, ধুনট (বগুড়া)||
বগুড়ায় নিখোঁজ থাকার পাঁচদিন পর ধানক্ষেত থেকে মিলেছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সংরক্ষিত নারী সদস্যের মরদেহ। বুধবার সন্ধ্যায় ধুনট উপজেলার কুড়িগাঁতি গ্রাম থেকে রেশমা খাতুন নামের ওই ইউপি সদস্যের গলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ধুনট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা জানান, রেশমা খাতুন (৩৮) মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য। গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা রেশমা গত শনিবার বিকেলে চিকিৎসার জন্য শেরপুর উপজেলায় যাবার কথা বরে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ মিলছিলো না। বুধবার বিকেলে ইউনিয়নের কুড়িগাঁতি গ্রামের একটি ধানক্ষেতে স্থানীয়রা গলিত মরদেহ দেখে থানায় খবর দেন। পরে ইউপি সদস্যের স্বামী ফরিদুল ইসলাম তার মরদেহ শনাক্ত করেন।
পুলিশের ধারণা নিখোঁজের পর দুর্বৃত্তরা রেশমাকে হত্যা করে ধানক্ষেতে মরদেহ ফেলে গেছে। তবে কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড তা এখনো নিশ্চিত হতে পারে নি পুলিশ।
বগুড়ায় নিখোঁজ থাকার পাঁচদিন পর ধানক্ষেত থেকে মিলেছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সংরক্ষিত নারী সদস্যের মরদেহ। বুধবার সন্ধ্যায় ধুনট উপজেলার কুড়িগাঁতি গ্রাম থেকে রেশমা খাতুন নামের ওই ইউপি সদস্যের গলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ধুনট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা জানান, রেশমা খাতুন (৩৮) মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৭, ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী সদস্য। গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা রেশমা গত শনিবার বিকেলে চিকিৎসার জন্য শেরপুর উপজেলায় যাবার কথা বরে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ মিলছিলো না। বুধবার বিকেলে ইউনিয়নের কুড়িগাঁতি গ্রামের একটি ধানক্ষেতে স্থানীয়রা গলিত মরদেহ দেখে থানায় খবর দেন। পরে ইউপি সদস্যের স্বামী ফরিদুল ইসলাম তার মরদেহ শনাক্ত করেন।
পুলিশের ধারণা নিখোঁজের পর দুর্বৃত্তরা রেশমাকে হত্যা করে ধানক্ষেতে মরদেহ ফেলে গেছে। তবে কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড তা এখনো নিশ্চিত হতে পারে নি পুলিশ।