||বঙ্গকথন প্রতিবেদন||
উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ থাকার পরেও ধর্ষণ মামলার আসামিকে জামিন দেয়ায় ক্ষমা চেয়েছেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার। সোমবার আপিল বিভাগে ক্ষমা প্রার্থনা করে আবেদন জানান তিনি।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সামনে কামরুন্নাহার ব্যখ্যা দেন। তবে এ দিন শুনানিকালে কোনো সাংবাদিককে কোর্টে ঢুকতে দেয়া হয়নি। এমনকি আপিল বিভাগের কর্মচারীদেরও কোর্ট থেকে বের করে দেয়া হয়।
এর আগে বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলায় ৭২ ঘণ্টা পর ধর্ষণ মামলা নেয়া যাবে না মর্মে পর্যবেক্ষণ দিয়ে আলোচনায় আসেন বিচারক কামরুন্নাহার। এই অভিযোগে তাকে বিচারকাজ থেকে প্রত্যাহারও করে সুপ্রিম কোর্ট। যদিও লিখিত রায়ে বিতর্কিত পর্যবেক্ষণ বাদ দেয়া হয়। এরপরই আলোচনায আসে তিন বছরের পুরনো এক ধর্ষণ মামলায় আসামির জামিনকাণ্ড। যার ধারাবাহিকতায় তাকে তলব করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
এসএ//আরজে