||বঙ্গকথন প্রতিবেদন||
কাউন্সিলর সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল ও তার সহযোগী খুনের ঘটনায় থমথমে কুমিল্লা। হত্যার প্রতিবাদে মঙ্গলবার দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন স্থানীয়রা। দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি তাদের।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, জড়িতদের ধরতে চলছে অভিযান। নগরীতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। দুপুরে কাউন্সিলর সোহেলের মরদেহ নেয়া হয় শহরের সুজানগরে নিজ বাড়িতে। বাদ জোহর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় কাউন্সিলর সোহেলকে। আর সহযোগী হরিপদ সাহার সৎকার হয় টিক্কারচর শ্মশানে।
গতকাল সোমবার বিকালে নগরীর সুজানগর এলাকায় মুখোশধারী সন্ত্রাসীদের এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল। এসময় গুলিবিন্ধ তার সহযোগী হরিপদও নিহত হন। এসময় কমপক্ষে আরও ১০ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
এ ঘটনার পর সুজানগর পাথুরিয়াপাড়া, বউ বাজার, সংরাইশ এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রাতে শত শত লোকজন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিড় জমায়। এলাকায় কাউন্সিলরের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে কয়েকটি স্থানে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
কুমিল্লা পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ঘটনার নেপথ্য কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং জড়িতরা যেই হোক দ্রুত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।
এফএস/