||বঙ্গকথন প্রতিবেদন||
আমদানি না হলেও গত এক বছরে দেশে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৬ বার। চলতি বছরের জানুয়ারিতে সর্বোচ্চ সোনার দাম ওঠে ৭৪ হাজার ৬২৪ টাকা। মার্চে দাম সম্বন্বয় করা হলেও দুই মাসের ব্যবধানে আবারো বাড়ে দাম। সবশেষ, আন্তর্জতিক বাজারে সাথে সমন্বয়ের দোহাই নভেম্বরে এসে দাম দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ২৭২ টাকার বেশি। শেষ দফায় দাম বাড়ার কারণে চলতি মাসে বাজারে ক্রেতা কমেছে এক তৃতীয়াংশ।যদিও বাংলাদেশে ৩০ শতাংশ সোনার যোগান আসে অভ্যন্তরীণ পুরনো স্বর্ন থেকে, বাকী পুরোটাই আসে ব্যাগেজ রুলে আওতায় প্রবাসীদের হাত ধরে।
অথচ স্বর্ণের এমন বাড়তি বাজারদরে বিপাকে ক্রেতা-বিক্রেতারা দুপক্ষই। বাড়তি দামের কারণে মাসের ব্যবধানে কমেছে ক্রেতা। বিক্রেতারা জানান, গত মাসে স্বর্ণের দাম খানিকটা কম থাকায় বেড়েছিলো বেচাবিক্রি। কিন্তু সপ্তাহ ব্যবধানে তা কমেছে এক তৃতীয়াংশ।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা জানান, দেশে শুরু হতে যাচ্ছে পরিশোধিত স্বর্ণের কারখানা। সেই সাথে আমদানি জটিলতা নিরসন হলে দাম কমার পাশাপাশি বাড়বে রপ্তানির সম্ভাবনা।
এফএস/