বঙ্গকথন প্রতিবেদনঃ
ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ সংশোধন করায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।
মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহণ চত্ত্বর থেকে মিছিল বের করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে মিছিলটি ক্যাম্পাসের সড়ক পদক্ষিণ করে শহীদ মিনারের পাদদেশে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
এ সময় শাখা ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক এম মাইনুল হোসাইন রাজন বলেন, ‘ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান এনে গতকাল একটি আইনের সংশোধনের প্রস্তাব পাস হয়েছে মন্ত্রিসভায়। আমরা কৃতজ্ঞ, আমরা ধন্যবাদ জানাই, আমাদের যে অনুরোধ ছিল প্রাণপ্রিয় নেত্রীর কাছে, তিনি তা রেখেছেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ পরিবার দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ষক কারো আপন হতে পারে না, এদের কোন সংগঠন থাকতে পারে। সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারলে আর ধর্ষক তৈরি হবে না। ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি শেয়ার না করে ধর্ষকের ছবি শেয়ার করতে হবে ।’ তিনি বলেন, ‘এরপর প্রধানমন্ত্রীর ছবি পোড়ানো- এরকম ধৃষ্টতা দেখানোর চেষ্টা করা হলে রাজপথে থেকে প্রতিহত করা হবে।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগ নেতা বায়োজিদ রানা, আখতারুজ্জামান সোহেল, আকলিমা আকতার এশা, নিলাদ্রী শেখর মজুমদার, সাইফুল ইসলাম, আকলিমা আকতার এশা, আমরিন তৃষা, ইয়াসিন, ইসমাইল হোসেন, এনাম, জুবায়ের, আলম শেখ, রাকিবুল ইসলাম শাওন, হাবিবুর রহমান লিটন, আহমেদ আরিফ প্রমুখ।